গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ
তারিনী প্রসাদ রায় | আলোয়াখোয়া ইউনিয়নের বর্ষালুপাড়ার জমিদারী প্রতিষ্ঠা করেন। |
শ্যামা প্রসাদ রায় বাচ্চা বাবু | আলোয়াখোয়া ইউনিয়নের বর্ষালুপাড়ার জমিদারীর অত্যন্ত প্রতাপশালী জমিদার এবং ঐতিহাসিক আলোয়াখোয়া মেলা ও লাহিরীহাটের সার্থক রূপকার। |
আলহাজ্ব হেমায়েত আলী | বর্তমান মির্জাপুর ইউনিয়নের নলপুখুরী এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন এ সাহিত্যিক। দিনাজপুরের নাজিমউদ্দীন হলের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নামেই হেমায়েত আলী হল প্রতিষ্ঠিত হয়। |
কাদের বকস | মির্জাপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৪সাল থেকে অবিভক্ত ভারতবর্ষের আইন সভার সদস্য ছিলেন। বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে জড়িত ছিলেন। তাঁর নামে দিনাজপুর কে বি এম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। |
মির্জা গোলাম হাফিজ | এই বরেণ্য ব্যক্তিত্ব মির্জাপুর ইউনিয়নে জন্ম গ্রহণ করেন ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের ২ জানুয়ারি আর মৃত্যুবরণ করেন ২০০০ খ্রিস্টাব্দে। তিনি ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের এমপি, ১৯৭৮ সালে ভূমি প্রশাসক মন্ত্রী, ১৯৭৯ সালে জাতীয় সংসদের স্পীকার, ১৯৯১ সালে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। |
মির্জা রুহুল আমিন (চোখামিয়া) | মির্জাপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন এ রাজনীতিবিদ। এরশাদ সরকারের মন্ত্রী সভার ভূমিমন্ত্রী এবং কৃষি মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। |
খান বাহাদুর আমিনুল হক | মির্জাপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। বৃটিশ ভারতের উচ্চ পদস্থ কর্মচারী, সাহিত্যিক, ১৯৯৬ সালে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। |
লায়লা সামাদ | ১৯২৮ সালে মির্জাপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা খান বাহাদুর আমিনুল হক। ১৯৮৯সালে মৃত্যুবরণ করেন। |
বাহাদুর আমির উদ্দীন সরকার | রাধানগর ইউনিয়নের রসেয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ভূস্বামী ছিলেন। |
মীর কফিল উদ্দীন | তোড়িয়া ইউনিয়নের কাটালী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ভূস্বামী ছিলেন। |
মোঃ খাদেমুল ইসলাম | তোড়িয়া ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। সাবেক এমপি। মৃত্যু ১৯৯৭ সালে। |
রাণী রাস মনি | রাণীগঞ্জ এস্টেট এর জমিদার ছিলেন। |
শাহজত উল্লাহ সরকার | তোড়িয়া ইউনিয়নের ছেপড়াঝাড় গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ভূ-স্বামী ছিলেন। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস